আলোচনাকালে এডিবির মহাপরিচালক এনার্জি ট্রাঞ্জিশনে বেসরকারি সংস্থার অংশগ্রহণ বাড়ানো, ইলেকট্রিক ভেহিক্যাল, জ্বালানি দক্ষতা ও সোলার ইরিগেশনে রোডম্যাপ বাস্তবায়নে অর্থায়ন, আঞ্চলিক আন্তঃসংযোগ ও প্রকল্পের রেডিনেস নিয়ে আলোচনা করেন।
প্রতিমন্ত্রী, এডিবির মহাপরিচালককে স্বাগত জানিয়ে বলেন, বাংলাদেশের এডিবি সাহায্যপুষ্ট প্রকল্পের সংখ্যা আরও বাড়ানো উচিত। পাওয়ার মার্কেট তৈরি করতে এডিবি সাহায্য করতে পারে। যার মাধ্যমে প্রয়োজনমতো বিদ্যুৎ ক্রয়-বিক্রয় করা যাবে। শীতকালে নেপাল বা ভুটানে বিদ্যুৎ রপ্তানি করা যেতে পারে। তাছাড়া ভবিষ্যতে আমাদের প্রায় ৯০০০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানির পরিকল্পনা রয়েছে।
উল্লেখ্য, বিদ্যুৎ খাতে ৭টি প্রকল্পে ২.৫৭ বিলিয়ন ডলার এডিবির অর্থায়ন রয়েছে। ২০২৩ সালে ৩৬০ মিলিয়ন ডলার মূল্যমানের ২টি প্রকল্প অনুমোদন করা হয়েছে। জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগে এডিবির অর্থায়নে ৩টি প্রকল্প চলমান এবং ৫টি প্রকল্প প্রস্তাবিত আকারে রয়েছে।
এ সময় অন্যান্যের মাঝে এশিয়ান উন্নয়ন ব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর ইডিমন গিনটিং উপস্থিত ছিলেন।