একেই করোনা আতঙ্ক সারা বিশ্ব।তারপর ২৯ এপ্রিল বিশাল এক গ্রহ পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে।এরপর আরও ভয়ংকর খবর ঘূর্ণিঝড়।এপ্রিলের শেষের দিকে নিম্নচাপ সৃষ্টি হোতে চলছে।সেই নিম্নচাপ ঘূর্ণিঝড় রূপ নিলে ঘূর্ণিঝড়ের নাম হবে উম্পুন।এর আগেও আমরা শুনেছি এবং দেখেছি ফনী, বূল্বূল,এর পর আস্তেচলছে উম্পুন।
আন্দামান ও নিকোবার দ্বীপপুঞ্জে এর প্রভাব বেশি পড়তে পারে বলে অনুমান করছে আবহাওয়া দপ্তর।আবহাওয়া জানিয়েছে মে মাসের প্রথম সপ্তাহএর দিকে আন্দামান সাগার লাগোয়া ,দক্ষিণ পুর্ব বঙ্গপসাগরে একটি ঘূর্ণিঝড় হতে চলছে।প্রাথমিক ভাবে প্রভাব পড়বে আন্দামান নিকোবার দ্বীপগুলিতে।এরপর ঘূর্ণিঝড়ের অভিমুখ তা আর কিছুদিন পর জানা যাবে।
এই ঘূর্ণিঝড় ভারতের মূল ভূখণ্ডের দিকে এগিয়ে আসার প্রবণতা কম।১৮৯১ সাল থেকে এপর্যন্ত এপ্রিলে সৃষ্ট হওয়া কোন ঘূর্ণিঝড় পশ্চিমবঙ্গে সেরকম আঘাত করেনি।ভারতের পূর্ব উপকূলে হাজির হয়েছে মাত্র চারটি ঘূর্ণিঝড়।বাকি ২৪ টা ঘূর্ণিঝড়ের গন্তব্য বাংলাদেশ ও মায়ানমার।আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছে মে মাসের প্রথমে দক্ষিণ পুর্ব বঙ্গপসাগরে একটি ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হোটে চলছে।এর গতিপথ কোনদিকে হবে তা এখনো জানেতে পারেনি আবহাওয়া দপ্তর।
আবহাওয়া অফিসের পূর্বঞ্চলীয় প্রধান বলেন ২৭ এপ্রিলের পর আন্দামান নিকোবারে একটি ঘূর্ণব্রত উদয় হবে সেটির শক্তি বাড়তে পারে সবটি সম্ভাবনার পর্যায় থাকলেও একটি বিষয় নির্ধারিত সেটি ঘূর্ণিঝড়ের নাম।নিম্নচাপ ঘূর্ণিঝড়ের রুপ নিলেই নাম দেওয়া হবে উম্পুন।এবার ঘূর্ণিঝড়ের নাম দিয়েছে থাইলেন।ঘূর্ণিঝড়ের বর্তমান তালিকার এটি শেষ নাম।প্রকাশের অপেক্ষায় ঘূর্ণিঝড়ের নতুন তালিকা।এর আগে ফনি নামকরন করেছিল বাংলাদেশ এবং বুল বুল নামক্রন করেছিল পাকিস্তান। আটটি দেশ আটটি করে নাম দেয় সেই নাম শেষ আবার নতুন করে নাম দেওয়া হবে।